সম্মানিত এলাকাবাসি গাইবান্ধা জেলার কোথাও নাশকতামূলক/রাস্ট্রবিরোধি কোন কার্যকলাপ পরিলক্ষিত হলে সেনা কর্মকর্তার ০১৬১০৬৫২৫২৫, ০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬ নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইল।সম্মানিত এলাকাবাসী গাইবান্ধা জেলার কোথাও কোন নাশকতামূলক কর্মকান্ড বা  রাষ্ট্রবিরোধী কোন কার্যকলাপ পরিলক্ষিত হলে গাইবান্ধা জেলায় দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তার ০১৬১০৬৫২৫২৫, ০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬ নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইল।

Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

সম্মানিত সূধী- জন্ম নিবন্ধনের বিড়ম্বনা এড়াতে সন্তান জন্মের সাথে সাথে অথবা জন্ম থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে বিনা ফিসে জন্ম নিবন্ধন করে নিন। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার ওয়ার্ডের গ্রামপুলিশ অথবা ইউপি সদস্য/মেম্বারের সাথে যোগাযোগ করুন অথবা কামালেরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ!


ইউনিয়ন সমাজসেবা অফিস

ইউনিয়ন সমাজসেবা অফিস

ইউনিয়ন সমাজ সেবা অফিস মূলত এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি সেবা ধর্মী প্রতিষ্ঠান। কামালেরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ-এ এই অফিসটি অবস্থিত। 

  • কী সেবা কীভাবে পাবেন
  • প্রদেয় সেবাসমুহের তালিকা
  • সিটিজেন চার্টার
  • সাধারণ তথ্য
  • সাংগঠনিক কাঠামো
  • কর্মকর্তাবৃন্দ
  • তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা
  • কর্মচারীবৃন্দ
  • বিজ্ঞপ্তি
  • ডাউনলোড
  • আইন ও সার্কুলার
  • ফটোগ্যালারি
  • প্রকল্পসমূহ
  • যোগাযোগ

কী সেবা কীভাবে পাবেন

 

প্রথম ধাপ

সরকারের বরাদ্দ ঘোষণা

দুঃস্থ ও বয়ষ্ক মানুষদের আর্থিক ভাবে সহায়তা করার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় হতে জেলা ভিত্তিক অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়। শহর সমাজ সেবা অফিস হতে উপ বরাদ্দ পত্রের মাধ্যমে পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদকে বিষয়টি অবহিত করা হয়। এই পত্রের মাধ্যমে কতজনকে বয়ষ্ক ভাতা দেয়া হবে তা উল্লেখ থাকে। 

 

দ্বিতীয় ধাপ

দুঃস্থ মানুষদের তালিকা প্রস্তুত

উপ বরাদ্দের চিঠি পাওয়ার পর মেয়র মহোদয় এ বিষয়ে একটি বিশেষ সভা আহবান করেন। সভায় জনপ্রতিনিধিদের কোটা নির্ধারন করা হয়। নির্ধারিত কোটা অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জনপ্রতিনিধিগনকে তাদের নিজ নিজ এলাকার বয়ষ্ক ভাতা পাওয়ার উপযোগী মানুষের তালিকা দিতে বলা হয়। জনপ্রতিনিধিগন তাদের নিজ নিজ এলাকার এরকম মানুষদের চিহ্নিত ও তালিকা প্রস্তুত করে নির্ধারিত দিনের মধ্যে ডেসপাসে জমা দেন।

 

তৃতীয় ধাপ

তালিকা চুড়ান্তকরণ

সম্পুর্ণ তালিকা পাওয়ার পর প্রতিটি ওয়ার্ড কমিটির সভা আহবান করা হয়। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে সভাপতি করে ৫ / ৭ সদস্য বিশিষ্ট ওয়ার্ড কমিটি গঠিত হয়। সভায় যাঁচাই- বাছাই সম্পন্ন হওয়ার পর তালিকা চুড়ান্ত করা হয়। এরপর, তালিকাটিশহর সমাজ সেবা অফিসে পাঠিয়ে দেয়া হয়।